নিজেদের প্রস্তাবিত নাম বাদ পড়লেও নবগঠিত নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিয়ে সন্তুষ্ট ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। রোববার দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে এ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
তিনি আশা করেন, এই কমিশনের অধীনে আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে দেশবাসীর নিকট প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সংবিধানের আলোকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। তারই ফলশ্রুতিতে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন-২০২২’ প্রণয়ন করা হয়েছে। আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। আমাদের প্রস্তাবিত নাম বাদ পড়লেও সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠিত হওয়ায় আমরা সন্তুষ্ট।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, নবগঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নবগঠিত নির্বাচন কমিশনকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছে এবং নির্বাচন কমিশনের সব কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করছে। এ নির্বাচন কমিশনের অধীনে আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।