জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের এমপি বলেছেন, ‘সরকারের জনসমর্থন না থাকায় যেনতেন নির্বাচন করতে মাতামাতি করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তারা নির্বাচনে পরাজিত হলে সার্বিকভাবে পরাজিত হবে, অস্তিত্ব সংকটে পড়বে তারা।’
নামে কোটি কোটি টাকা দেওয়ার পায়তারা চলছে। বিনা টেন্ডারে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য অসংখ্য পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি করা হয়েছে, কিন্তু উৎপাদন নেই। সেগুলোকে প্রতি মাসে বসিয়ে বসিয়ে ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হচ্ছে। বিদ্যুতের নামে লুটপাট চলছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়েছে শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষমতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। তাহলে এখন লোডশেডিং কেন? কেন এখন বিদেশ থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে হবে?’
এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের যে তথ্য আমরা পেয়েছি তাতে বিশেষ কিছু নেই। এই সফরের ফলাফল যেটুকু প্রকাশ হয়েছে তা গতানুগতিক।’
এএনএম রফিকুল ইসলাম সেলিমের সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য দেন- প্রেসিডিয়াম সদস্য শফিকুল ইসলাম সেন্টু, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জাহাঙ্গীর আলম পাঠান।
উপস্থিত ছিলেন- চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মনিরুল ইসলাম মিলন, ভাইস চেয়ারম্যান জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব আব্দুল হামিদ ভাসানী, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, সাংগঠনি সম্পাদক মো. হুমায়ুন খান, অ্যাডভোকেট ইউসুফ আজগর, দপ্তর সম্পাদক-২ এমএ রাজ্জাক খান, যুগ্ম সমরেশ মন্ডল মানিক, যুগ্ম শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মীর সামসুল আলম লিপটন, কেন্দ্রীয় নেতা শেখ সরোয়ার হোসেন, ফজলে এলাহী সোহাগ, কাজী মামুন, আবু সাদেক বাদল, আরিফুর রহমান রুবেল, এম মহিবুর রহমান, শাহিনারা সুলতানা রীমা, এস এম হাসেম।
পলাশ উপজেলার নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- জাকির হোসেন মৃধা, ডা. মো. আব্দুস শুক্কুর, বাবু উৎপল দে, ডা. মো. সাখাওয়াত হোসেন, হুমায়ুন কবির মুকুল, মো. কামাল হোসেন, মোহাম্মদ আলী, মো. তোফাজ্জল হোসেন, মো. আবেদ আলী, আল আমিন সরকার, ওসমান গণি শাহ, রেজওয়ান, মিরাজুল ইসলাম, শামীম আজাদ।